কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা। ধুতরা গাছের শিকড় খেলে কি হয়

আজকের এই আর্টিকেলে আমি কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা এবং ধুতরা গাছের শিকড় খেলে কি হয় তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। তাই যারা ধুতরা গাছ সম্পর্কে জানতে চান আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য।

ধুতরা গাছের প্রায় সব অংশ বিষাক্ত। এতে আছে বিপদজনক মাত্রার ট্রোপেইন অ্যালকালোডিস নামক বিষাক্ত উপাদান। এই কারণে দেশে ধুতরা উৎপাদন, বিপণন এবং বহন আইনত নিষিদ্ধ। বাংলাদেশের প্রতিবছর বহু লোক ধুতরা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা। ধুতরা গাছের শিকড় খেলে কি হয়

.

ভূমিকাঃ

ধুতরা একটি ঔষুধি গাছ বলে সবার কাছে পরিচিত। কিন্তু এই গাছের গুনাগুন সম্পর্কে অনেকেই জানে না। এই গাছের ফুল, ফল, শিকড়, পাতা সবই খুব বিষাক্ত। এই গাছ অবহেলায় বেড়ে ওঠে জঙ্গলে অথবা রাস্তার ধারে। অনেক আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকগণ এই গাছ ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। যার ফলে এই গাছকে ঔষধি গাছ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ খেজুরের ১৫টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

তবে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে এই গাছের ব্যবহার করা হয়, তাহলে মানুষের অনেক ক্ষতি হতে পারে। যেমন- মানুষ পাগল এবং মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। ধুতরা গাছের রস খেলে মানুষের মস্তিষ্কে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। ধুতরা গাছের পাতা যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তবে ধুতরা গাছের শিকড় খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা

কালো ধতুরা গাছ আমাদের অনেকের কাছে পরিচিত হলেও এই গাছ সম্পর্কে আবার অনেকেরই অজানা। এক সময় আমাদের দেশে এই গাছ প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত। কিন্তু এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। কালো ধুতরা গাছ উচ্চতায় খুব ছোট আকৃতির হয়। এই গাছ সাধারণত দুই রঙের হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে কালো রঙের আরেকটি হচ্ছে সাদা রঙের।

ধুতরা গাছের ফুল দেখতে অনেক সুন্দর হয় এবং দেখলে মনে এক ধরনের প্রশান্তি এনে দেয়। এই গাছের অনেক ঔষধী গুন রয়েছে। যা বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তবে ধুতরা গাছ খুব বিষাক্ত গাছ হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। এই গাছে যে পরিমাণ বিষ রয়েছে যেটি খেলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। জঙ্গলে বা বিভিন্ন রাস্তার ধারে এই গাছ জন্মে থাকে।

ধুতরা গাছের রস খেলে মানুষের মস্তিষ্ক বিরূপ প্রভাব পড়ে। তবে কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা রয়েছে। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই ধুতরা পাতার রস বাত ব্যথার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ধুতরা গাছের শিকল ব্যবহার করলে শারীরিক দুর্বলতা দূর করা সম্ভব হয়। এছাড়া যদি দাঁতে ব্যথা থাকে তাহলে ধুতরা গাছের মূলের রস দাঁতের ব্যথা দূর করতে পারে।

এছাড়াও অনেকে রয়েছেন যারা ধুতরা গাছের মূল, শিকড়, পাতা ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকে। তবে কালো ধুতুরা গাছের শিকড় খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে। তবে আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জানাবার চেষ্টা করব, কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা সম্পর্কে।

• ধুতুরা গাছের শিকড় বিভিন্ন চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
• ধুতরা গাছের শিকড় ব্যবহার করার ফলে অনেক উপকার পাওয়া সম্ভব হয়।
• ধুতরা শিকড় কব্জিতে দিলে বা কব্জিতে বেঁধে দিলে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান মিলে।
• ধুতরা শিকড় আর্থিক সমস্যা সমাধান করতে পারে।
• কোন হাড় ভেঙে গেলে সেই জায়গায় ধুতুরা শিকড় বেঁটে দিলে তা থেকে সমাধান মিলে।
• কেউ ভয় পেয়ে গেলে ধুতরা গাছের শিকড় বেশ উপকার করে।

ধুতরা গাছের শিকড় খেলে কি হয়

কালো ধুতুরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা রয়েছে। তবে ধুতরা গাছের শিকড় খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কেননা এই গাছের শিকড়সহ, মূল, কান্ড, ফুল, পাতা সবই খুব বিষাক্ত যা ক্ষতিকর করতে হতে পারে। তাই এই গাছের যেকোন অংশ খেলে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ধুতরা গাছের শিকড় খেলে অবশ্যই জেনে বুঝে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে।

আরও পড়ুনঃ পেয়ারা পাতার ১৫টি উপকারিতা ও অপকারিতা। পেয়ারা পাতা দিয়ে রূপচর্চা

ধুতরা গাছের শিকড় খেলে বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা ইত্যাদির সমস্যাগুলো তৈরি হতে পারে। ধুতরা গাছের শিকড় কব্জিতে বেঁধে দিলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়। আবার যদি কেউ কোন কারনে অনেক ভয় পেয়ে যায়, তাহলে তাকে ধুতরা গাছের শিকড় দেওয়া হয় এতে বেশ উপকার পাওয়া যায়। সেজন্য ধুতরা গাছের শিকড় খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই গাছ ব্যবহার করা উচিত।

ধুতরা গাছের উপকারিতা

ধুতরা গাছটি মূলত অবহেলায় বেড়ে উঠা জঙ্গলে বা রাস্তার আশেপাশে হাওয়া একটি গাছ। এই গাছের উপকারিতা অনেক রয়েছে। তবে সেটি সবার জন্য নাও হতে পারে। কেননা ধুতরা গাছ একটি বিষাক্ত গাছ। যার পাতা, কান্ড, ফুল সবই অনেক বিষাক্ত। তবে কালো ধুতুরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা অনেক। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ধুতরা গাছের ব্যবহার করতে হবে।

তবে ধুতুরা গাছের উপকারিতা যে এত রয়েছে তা অনেকের জানা নেই। তাই যাদের এই গাছ সম্পর্কে কোন ধারনা নেই তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন ধুতরা গাছের উপকারিতা সম্পর্কে। তাই চলুন জেনে নেই, ধুতরা গাছের উপকারিতা কি কি রয়েছে তাম নিম্নলিখিত দেওয়া হলো।

• যাদের শ্বাসকষ্ট সমস্যা রয়েছে তারা এই গাছের ফুল ও ফল খেতে পারেন।
• যাদের মাথার চুল পড়ে টাক হয়ে যাচ্ছে, তাদের টাকের সমস্যা সমাধান করতে পারবে ধুতরা গাছ।
• যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে খুবই কাজ দেয়।
• বাতের ব্যথা দূর করার ক্ষেত্রে ধুতরা গাছ উপকারী।
• হাঁপানির সমস্যা সমাধানে ধুতরা খুব উপকারী।
• ধুতরার পাতা, ফুল, মূল সিদ্ধ করে বুকে মালিশ করলে শ্বাসকষ্ট থেকে আরাম পাওয়া যায়।
• ধুতরা পাতার রস সামান্য কয়েক ফোঁটা নিয়ে দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে কৃমিরোগ ভালো হয়।
• মাথাব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
• কানের ব্যথা দূর করার জন্য ধুতরা পাতার রস ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
• হৃদ যন্ত্রের সমস্যাসহ উচ্চ রক্তচাপ চিকিৎসায় ধুতরা পাতা গুরুত্বপূর্ণ।
• ফোঁড়া দূর করতে সাহায্য করে ধুতরা পাতা।

ধুতরা গাছের অপকারিতা

ধুতরা গাছের যেমন উপকারিতা অনেক রয়েছে, তেমনি ধুতরা গাছের অপকারিতা রয়েছে। তবে কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা অনেক। ইতিপূর্বে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি ধুতরাগাছের উপকারিতা সম্পর্কে। এবার আপনাদের জানাবো ধুতরা গাছের অপকারিতা সম্পর্কে। এই গাছের অপকারিতাগুলো দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর এবং মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।

এই গাছ যেহেতু অনেক বিষাক্ত একটি গাছ হিসেবে পরিচিত। তাই এটি বিভিন্ন ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই আজকে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব ধুতুরা গাছের উপকারিতা সম্পর্কে। চলুন জেনে নেই, ধুতরা গাছ আমাদের শরীরে কেমন বিরূপ প্রভাব ফেলে সেই সম্পর্কে।

• ধুতরা পাতার রস আমাদের চোখের জন্য খুবই ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
• বমি বমি ভাব ও বমি হাওয়া, মাথা ঘোরা ইত্যাদির সমস্যা দেখা দেয়।
• ধুতরা গাছ খুবই বিষাক্ত, তাই এটি খেলে মৃত্যু হতে পারে।
• ধুতরা হার্টবিট বাড়ার জন্য দায়ী।
• অ্যামনেসিয়া অনুভব হতে পারে।
• স্নায়ুতন্ত্রের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।

ধুতরা ফল খেলে কি হয়

ধুতরা গাছের সমস্ত প্রজাতি খুব বিষাক্ত হয়ে থাকে। ধুতরা গাছের ফল, পাতা, ফুল এবং শিকড় সবই খুব বিষাক্ত। তাই ধুতরা গাছের ফুল খেলে আমাদের শরীরে অনেক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। ধুতরা গাছের ফুল খেলে শ্বাসকষ্ট, অ্যারিথমিয়াস, জ্বর, প্রলাপ, হ্যালুসিনেশন, অ্যান্টিকোলিনার্জিক সিনড্রোম, সাইকোসিস, এবং অনেকের মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে হতে পারে।

আরও পড়ুনঃ বরই পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং এলার্জি বা চুলকানিতে ব্যবহার

তাই ধুতরা ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। ধুতরা ফল এবং পাতায় ট্রোপেইন নামক এক ধরনের বিষ রয়েছে এবং এই বিষ মানুষ এবং পশু পাখির জন্য খুবই ক্ষতিকর। তবে কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা রয়েছে। তাই ধুতরা গাছের যেকোনো অংশ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং ডাক্তার যদি বলে এটি সেবন করার কথা তাহলে করতে হবে।

কালো ধুতরা গাছ বাড়িতে থাকলে কি হয়

আগেকার যুগের মানুষেরা মনে করেন কালো ধুতরা গাছ বাড়িতে থাকলে বিভিন্ন ধরনের উপকার হয়। অনেকেই বিশ্বাস করেন যে, এই কালো ধুতরা গাছ বাড়িতে থাকলে কোন বিপদ-আপদ হয় না এবং বাড়িতে মঙ্গল নিয়ে আসে। অনেকে তো আবার তুলসী গাছের সঙ্গে কালো ধুতরা গাছ বাড়িতে লাগায়। কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা অনেক।

তাই এই গাছ বাড়িতে থাকলে অনেক উপকার পাওয়া সম্ভব হয়। ধুতরা গাছের শিকড়, ফুল, পাতা সবই খুব বিষাক্ত। কিন্তু এই গাছ আবার উপকারী হতে পারে। তাই এই গাছ বাড়িতে থাকলে অনেক ভালো হবে। এছাড়া যারা গাছ প্রেমী মানুষ রয়েছে তারা ধুতরা ফুল দেখতে অনেক সুন্দর হয়। সেজন্য অনেকে এই গাছ বাড়িতে লাগিয়ে থাকে।

কি গাছের শিকড় খেলে মানুষ পাগল হয়ে যায়

ধুতরা এমন একটি গাছ যার শিকড়, ফুল, পাতা সবই খুব বিষাক্ত। তাই এই গাছের শিকড় খেলে মানুষ পাগল হয়ে যেতে পারে। অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ধুতরায় ট্রোপেইন আলকালোডিস নামের একপ্রকার বিষ রয়েছে। যার জন্য মানুষ ও পশু পাখি সহ অন্যান্য প্রাণীকূলসহ সবার মৃত্যু হতে পারে।ধুতরা গাছের শিকড় খেলে মানুষ অজ্ঞান হয়ে যায়।

তবে কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু সব ক্ষেত্রে নয়। যাদের কব্জিতে ব্যথা তারা ধুতরা গাছের শিকড় দিলে সমাধান পাবে। এছাড়াও অনেকে ভয় পেয়ে থাকে, ভয় পাওয়ার সমস্যা রোধ করবে ধুতরা। আমার মতে ধুতরা গাছের শিকড় খেলে মানুষ পাগল হয়ে যায়। তাই এই গাছের যেকোন অংশ খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

শেষ কথাঃ

প্রিয় পাঠক, ইতিপূর্বে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি কালো ধুতরা খুবই বিষাক্ত একটি গাছ। যার ফুল পাতা শিকড় সব অংশই বিষাক্ত। কেননা এতে ট্রোপেইন অ্যালকালোডিস নামের বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে। তাই কালো ধুতরা গাছের শিকল খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং এই গাছের শিকড় কব্জিতে দিলে বিভিন্ন সমস্যা সমাধান মিলে।

ধুতরা গাছের শিকড় আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং অনেক সুফল পাওয়া সম্ভব হয়। আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করবেন।

কালো ধুতরা গাছের শিকড়ের উপকারিতা কী?

কালো ধুতরা গাছের শিকড় অনেক সময় আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি মাথাব্যথা, ব্যথা কমানো ও স্নায়ুজনিত সমস্যায় উপকারী হতে পারে। তবে এটি বিশেষজ্ঞ পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করা ঠিক নয়।

ধুতরা গাছের শিকড় খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়ে?

ধুতরা গাছের শিকড়ে রয়েছে শক্তিশালী বিষাক্ত উপাদান, যা বেশি মাত্রায় খেলে শরীরে বিষক্রিয়া, মানসিক বিভ্রান্তি, বা এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। তাই এটি খাওয়া অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে।

কালো ধুতরা কি চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়?

হ্যাঁ, অনেক আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী চিকিৎসায় কালো ধুতরা নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় ব্যথানাশক, স্নায়ু শিথিলকারী ও ঘুম আনয়নে ব্যবহৃত হয়। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি গ্রহণ করা উচিত নয়।

ধুতরা গাছের অন্যান্য অংশও কি বিষাক্ত?

হ্যাঁ, ধুতরা গাছের ফুল, পাতা, বীজ ও শিকড় সব অংশেই বিষাক্ত অ্যালকালয়েড থাকে। বিশেষজ্ঞের নির্দেশ ছাড়া এগুলো ব্যবহার করলে মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

বাড়িতে ধুতরা গাছ রাখা কি নিরাপদ?

ধুতরা গাছের সৌন্দর্য্য ও ঔষধি গুণ থাকলেও এটি বিষাক্ত হওয়ায় ছোট শিশু বা পোষা প্রাণীর আশেপাশে থাকলে বিপদের আশঙ্কা থাকে। তাই বাড়িতে রাখলে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।